ঢাকা ০১:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মেঘনার সেননগর বাজার খোলা মাঠে নেওয়া জরুরি: শাড়িরিক দূরত্ব বজায় রাখছেন না জনতা

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৬:১৬:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ এপ্রিল ২০২০ ৫৯৮ বার পড়া হয়েছে

১৪ এপ্রিল ২০২,, আজকের মেঘনা ডটকম, এম এইচ  বিপ্লব সিকদার : কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার সেননগর বাজার একটি ঐতিহ্যবাহী বাজার(আড়ং)      এই বাজারটি প্রতিদিনই বসে। আঞ্চলিক ভাষায় সকালে নিত্যপ্রয়োজনীয় কাচা বাজার, দুধ, মাছ থেকে শুরু করে চাহিদা মাফিক ক্রয় বিক্রয় করতে শত শত মানুষ আড়ং করতে আসে। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে প্রশাসন বারংবার তাগিদ দিয়ে গণ জমায়েত বন্ধের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। পুলিশ আসলে ঘরে যায় আবার চলে গেলে জমায়েত হয়ে যায়। প্রয়োজনে অ প্রয়োজনে আড্ডা, খোশ গল্পে মেতে উঠছেন মানুষ। মেঘনা উপজেলার আশপাশের এলাকায় ইতিমধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় মেঘনা এখনো আল্লাহ চাইতে ভালো আছে, বহিরাগত দের আগমনে বিভিন্ন বাড়ি লকডাউন করছেন প্রশাসন। এই মরণঘাতী করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সব ধরনের প্রচেষ্টা চালালেও কিছু এলাকায় কাজ হচ্ছেনা। জরুরি প্রয়োজনে সেননগর বাজার টি নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজ সেরে  শাড়িরিক দূরত্ব বজায় রেখে    চলে যেতে  বলা হলেও কেউ মানছেন না। ফলে খোলা মাঠে সকালের কাচা বাজার বা নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার বসানো জরুরি। আশাবাদী প্রশাসন জোর দৃষ্টি দেবেন। অঅন্যথায় ভয়াবহ অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভাষ্যমতে করোনা ইতিমধ্যে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হচ্ছে। তাই মেঘনাবাসীর অনেক সচেতন হওয়া জরুরি। ফাকা জায়গায় শাড়িরিক দূরত্ব বজায় রেখে নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার করার সেননগর বাজারে করা জরুরি ।    প্রশাসন উপজেলার মানিকার চর বাজার যে ভাবে ফাকা জায়গায় নেওয়া হয়েছে একই ভাবে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সেননগর বাজারে ও করা জরুরি, আশা করি মেঘনার প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে ব্যবস্থা নিবেন অন্যথায় করোনাভাইরাসের প্রভাব এই জনগোষ্ঠীকে ভয়াবহ পরিস্থিতিতে ফেলে দিতে পারে।

লেখক – সম্পাদক ও প্রকাশক, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, আজকের মেঘনা ডটকম ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

ট্যাগস :

মেঘনার সেননগর বাজার খোলা মাঠে নেওয়া জরুরি: শাড়িরিক দূরত্ব বজায় রাখছেন না জনতা

আপডেট সময় : ০৬:১৬:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ এপ্রিল ২০২০

১৪ এপ্রিল ২০২,, আজকের মেঘনা ডটকম, এম এইচ  বিপ্লব সিকদার : কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার সেননগর বাজার একটি ঐতিহ্যবাহী বাজার(আড়ং)      এই বাজারটি প্রতিদিনই বসে। আঞ্চলিক ভাষায় সকালে নিত্যপ্রয়োজনীয় কাচা বাজার, দুধ, মাছ থেকে শুরু করে চাহিদা মাফিক ক্রয় বিক্রয় করতে শত শত মানুষ আড়ং করতে আসে। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে প্রশাসন বারংবার তাগিদ দিয়ে গণ জমায়েত বন্ধের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। পুলিশ আসলে ঘরে যায় আবার চলে গেলে জমায়েত হয়ে যায়। প্রয়োজনে অ প্রয়োজনে আড্ডা, খোশ গল্পে মেতে উঠছেন মানুষ। মেঘনা উপজেলার আশপাশের এলাকায় ইতিমধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় মেঘনা এখনো আল্লাহ চাইতে ভালো আছে, বহিরাগত দের আগমনে বিভিন্ন বাড়ি লকডাউন করছেন প্রশাসন। এই মরণঘাতী করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সব ধরনের প্রচেষ্টা চালালেও কিছু এলাকায় কাজ হচ্ছেনা। জরুরি প্রয়োজনে সেননগর বাজার টি নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজ সেরে  শাড়িরিক দূরত্ব বজায় রেখে    চলে যেতে  বলা হলেও কেউ মানছেন না। ফলে খোলা মাঠে সকালের কাচা বাজার বা নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার বসানো জরুরি। আশাবাদী প্রশাসন জোর দৃষ্টি দেবেন। অঅন্যথায় ভয়াবহ অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভাষ্যমতে করোনা ইতিমধ্যে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হচ্ছে। তাই মেঘনাবাসীর অনেক সচেতন হওয়া জরুরি। ফাকা জায়গায় শাড়িরিক দূরত্ব বজায় রেখে নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার করার সেননগর বাজারে করা জরুরি ।    প্রশাসন উপজেলার মানিকার চর বাজার যে ভাবে ফাকা জায়গায় নেওয়া হয়েছে একই ভাবে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সেননগর বাজারে ও করা জরুরি, আশা করি মেঘনার প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে ব্যবস্থা নিবেন অন্যথায় করোনাভাইরাসের প্রভাব এই জনগোষ্ঠীকে ভয়াবহ পরিস্থিতিতে ফেলে দিতে পারে।

লেখক – সম্পাদক ও প্রকাশক, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, আজকের মেঘনা ডটকম ।