ঢাকা ১০:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চাঞ্চল্যকর তথ্য; ইউএনও’র ছত্রছায়ায় চলছে মাদক সেবী ও অবৈধ ব্যবসায়িরা

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৬:০৫:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জুলাই ২০২০ ১৯৯ বার পড়া হয়েছে

শাহারুখ আহমেদঃ  নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা সাইদুল ইসলাম বেশ কয়েক দিন যাবত তার নানা বেমানান ও অনিয়ম  কাজের   দ্বারা  সমালোচিত হয়ে আসছেন। তাছাড়া এই পর্যন্ত বহু পত্রপত্রিকা ও অনলাইন পোর্টালে তার বিরুদ্ধে নানান অপকর্মের সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। পরবর্তীতে ঘটনা তদন্ত করে অফিসিয়াল প্রক্রিয়ায় অত্র উপজেলা হইতে তাকে বদলির আদেশ করা হয়। কিন্তু বদলির শেষ মূহুর্তেও থামছে না তার অনিয়ম ও অপকর্ম। খোদ প্রশাসনের কর্মকর্তা হয়েও হত্যাকারী,   মাদক সেবী ও   মাদক গডফাদারদের তার ছত্রছায়ায় রেখে দিয়ে যাচ্ছে আশ্রয় প্রশ্রয়।

অমিত হাসান মিরাজ ও প্রিন্স রিফাত সেচ্ছাসেবী সংগঠনের নামে দিবালকে চালিয়ে যাচ্ছে অবৈধ বিয়ার সেবন, মদ্যপান এবং অবৈধ বিয়ার বিক্রি। ফলে গত কয়েক মাসে এই পন্থায় প্রচুর টাকার মালিক হয়েছে।
অমিত হাসান মিরাজ হচ্ছেন ইউএনও এর সেচ্ছাসেবীর টিম লিডার। তাছাড়া বৈদোরবাজার ইউনিয়ন এর তপন হত্যা মামলার আসামি জুয়েল ইউএনওর সেল্টারে নদী থেকে বালু উত্তোলন, ইয়াবা ব্যবসা, ভূমি জোর করে দখল সহ নানা অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। গোপনে যারা অবৈধ ব্যাবসা আর অপরাধিদের সেল্টার দিয়ে আসছে তাদের মুখোশ উম্মোচন হবে জাতির সামনে এমনটি প্রত্যাশা করেন সোনারগাঁবাসী।

তাছাড়া বিশেষ সূত্রে জানা গেছে, এসব সেচ্ছাসেবী সংগঠন এর পাশাপাশি পর্দার আড়ালে থাকা কিছু আইনজীবী, সরকারি বৈধ ডকুমেন্টস বিহীন পরিবেশ উন্নয়ন সংগঠনের নাম ব্যবহারকারী সভাপতি ও কিছু অর্থলোভী সাংবাদিকদের সাথে ইউএনও’র মাখামাখি সম্পর্ক। অনেকের মতে এসব লোকেরা ইউএনও কে নিজেদের সুবিধা মতো পরিচালনা করতে আড়ালে থেকে প্রাথমিক উপদেষ্টা হিসেবেও কাজ করে যাচ্ছে।

অন্য দিকে ইউএনও বদলির আদেশ আসলেও, তার সকল অবৈধ কার্যক্রম গতিশীল রাখার জন্য তিনি সরকারের উচু পর্যায়ে দৌড় ঝাপ চালিয়ে যাচ্ছে বদলি স্থগিত করার জন্য।

বিভিন্ন সুত্রে আরো জানা গেছে স্থানীয় এমপির বিরুদ্ধেও ইউএনও বিভিন্ন যায়গায় অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। ভিত্তিহীন নাটক সাজিয়ে স্থানীয় এমপির বিরুদ্ধে যে অপপ্রচারের পায়তারা করছে এতে একজন সমাজবান্ধব জনপ্রতিনিধির মান ক্ষুন্ন করা হচ্ছে বলে দাবি জানান রাজনৈতিক মহল সহ সোনারগাঁবাসী।
মহামারী করোনা ভাইরাসের প্রবলতা কমিয়ে আনতে শুরু থেকেই এমপি খোকা সরকারী অনুদান সহ নিজস্ব অর্থায়নে সেবা দিয়ে যাচ্ছে জনগনকে এতে কয়েকটি মহল ইর্ষ্যান্বিত হয়ে ইউএনও সেচ্ছাসেবী কর্মী নামে অবৈধ ব্যবসায়ীদের এর সাথে যোগসাজশে চালিয়ে এমপির খোকার মান ক্ষুন্ন করার অপচেষ্টা।

বর্তমান সময়ে ইউএনও’র অমিত হাসান মিরাজ ও কথিত এ্যাডভোকেড বা ছোট খাটো পরিবেশ সংগঠনের সভাপতি পরিচয়ে চলা রঙ্গ তামাসার সঙ্গী ও সম্মিলিত ভাবে অবৈধ ধান্ধায় লিপ্ত তারা সমাজের কাছে অপরাধি হিসেবে চিহ্নিত। তাছাড়া সেই সকল প্রমানও এখন সোনারগাঁবাসীর কাছে উপস্থিত। সর্বশেষে তথ্য আর প্রমান সহ যখন একজন অপরাধির আসল চেহারা সামনে চলে আসে তখন দেখা যায় পর্দার আড়াল হতে এই সকল অপরাধিদের বাচিঁয়ে নিজের আখের গোছানোর লোভে কিছু কুচক্রী মহল মরিয়া হয়ে উঠে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

ট্যাগস :

চাঞ্চল্যকর তথ্য; ইউএনও’র ছত্রছায়ায় চলছে মাদক সেবী ও অবৈধ ব্যবসায়িরা

আপডেট সময় : ০৬:০৫:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জুলাই ২০২০

শাহারুখ আহমেদঃ  নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা সাইদুল ইসলাম বেশ কয়েক দিন যাবত তার নানা বেমানান ও অনিয়ম  কাজের   দ্বারা  সমালোচিত হয়ে আসছেন। তাছাড়া এই পর্যন্ত বহু পত্রপত্রিকা ও অনলাইন পোর্টালে তার বিরুদ্ধে নানান অপকর্মের সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। পরবর্তীতে ঘটনা তদন্ত করে অফিসিয়াল প্রক্রিয়ায় অত্র উপজেলা হইতে তাকে বদলির আদেশ করা হয়। কিন্তু বদলির শেষ মূহুর্তেও থামছে না তার অনিয়ম ও অপকর্ম। খোদ প্রশাসনের কর্মকর্তা হয়েও হত্যাকারী,   মাদক সেবী ও   মাদক গডফাদারদের তার ছত্রছায়ায় রেখে দিয়ে যাচ্ছে আশ্রয় প্রশ্রয়।

অমিত হাসান মিরাজ ও প্রিন্স রিফাত সেচ্ছাসেবী সংগঠনের নামে দিবালকে চালিয়ে যাচ্ছে অবৈধ বিয়ার সেবন, মদ্যপান এবং অবৈধ বিয়ার বিক্রি। ফলে গত কয়েক মাসে এই পন্থায় প্রচুর টাকার মালিক হয়েছে।
অমিত হাসান মিরাজ হচ্ছেন ইউএনও এর সেচ্ছাসেবীর টিম লিডার। তাছাড়া বৈদোরবাজার ইউনিয়ন এর তপন হত্যা মামলার আসামি জুয়েল ইউএনওর সেল্টারে নদী থেকে বালু উত্তোলন, ইয়াবা ব্যবসা, ভূমি জোর করে দখল সহ নানা অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। গোপনে যারা অবৈধ ব্যাবসা আর অপরাধিদের সেল্টার দিয়ে আসছে তাদের মুখোশ উম্মোচন হবে জাতির সামনে এমনটি প্রত্যাশা করেন সোনারগাঁবাসী।

তাছাড়া বিশেষ সূত্রে জানা গেছে, এসব সেচ্ছাসেবী সংগঠন এর পাশাপাশি পর্দার আড়ালে থাকা কিছু আইনজীবী, সরকারি বৈধ ডকুমেন্টস বিহীন পরিবেশ উন্নয়ন সংগঠনের নাম ব্যবহারকারী সভাপতি ও কিছু অর্থলোভী সাংবাদিকদের সাথে ইউএনও’র মাখামাখি সম্পর্ক। অনেকের মতে এসব লোকেরা ইউএনও কে নিজেদের সুবিধা মতো পরিচালনা করতে আড়ালে থেকে প্রাথমিক উপদেষ্টা হিসেবেও কাজ করে যাচ্ছে।

অন্য দিকে ইউএনও বদলির আদেশ আসলেও, তার সকল অবৈধ কার্যক্রম গতিশীল রাখার জন্য তিনি সরকারের উচু পর্যায়ে দৌড় ঝাপ চালিয়ে যাচ্ছে বদলি স্থগিত করার জন্য।

বিভিন্ন সুত্রে আরো জানা গেছে স্থানীয় এমপির বিরুদ্ধেও ইউএনও বিভিন্ন যায়গায় অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। ভিত্তিহীন নাটক সাজিয়ে স্থানীয় এমপির বিরুদ্ধে যে অপপ্রচারের পায়তারা করছে এতে একজন সমাজবান্ধব জনপ্রতিনিধির মান ক্ষুন্ন করা হচ্ছে বলে দাবি জানান রাজনৈতিক মহল সহ সোনারগাঁবাসী।
মহামারী করোনা ভাইরাসের প্রবলতা কমিয়ে আনতে শুরু থেকেই এমপি খোকা সরকারী অনুদান সহ নিজস্ব অর্থায়নে সেবা দিয়ে যাচ্ছে জনগনকে এতে কয়েকটি মহল ইর্ষ্যান্বিত হয়ে ইউএনও সেচ্ছাসেবী কর্মী নামে অবৈধ ব্যবসায়ীদের এর সাথে যোগসাজশে চালিয়ে এমপির খোকার মান ক্ষুন্ন করার অপচেষ্টা।

বর্তমান সময়ে ইউএনও’র অমিত হাসান মিরাজ ও কথিত এ্যাডভোকেড বা ছোট খাটো পরিবেশ সংগঠনের সভাপতি পরিচয়ে চলা রঙ্গ তামাসার সঙ্গী ও সম্মিলিত ভাবে অবৈধ ধান্ধায় লিপ্ত তারা সমাজের কাছে অপরাধি হিসেবে চিহ্নিত। তাছাড়া সেই সকল প্রমানও এখন সোনারগাঁবাসীর কাছে উপস্থিত। সর্বশেষে তথ্য আর প্রমান সহ যখন একজন অপরাধির আসল চেহারা সামনে চলে আসে তখন দেখা যায় পর্দার আড়াল হতে এই সকল অপরাধিদের বাচিঁয়ে নিজের আখের গোছানোর লোভে কিছু কুচক্রী মহল মরিয়া হয়ে উঠে।