ঢাকা ০৬:৪৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নদীর জায়গা কেউ অবৈধভাবে দখল করতে পারবেনা: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০১:৫৯:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২০ ১৭৬ বার পড়া হয়েছে

৯ ডিসেম্বর ২০২০, আজকের মেঘনা. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, নদীর জায়গা দখল করে উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালনা সরকার পছন্দ করেনা। নদীর জায়গা কেউ অবৈধভাবে দখল করতে পারবেনা। নদী তীরের জায়গা দখলরোধে সরকার সঠিক পথে এগুচ্ছে।  এসব স্থানের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে বিআইডব্লিউটিএ’র কার্যক্রমে হাইকোর্টে এবং দেশবাসী সন্তুষ্ট।

মঙ্গলবার (৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর শ্যামপুরে বিআইডব্লিউটিএর ভাসমান ডক পরিদর্শনকালে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক উপস্থিত ছিলেন।

তিনি বলেন, কভিড-১৯ মহামারীর কারণে উচ্ছেদ কার্যক্রম ধীরগতিতে চললেও বর্তমানে কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ধারাবাহিকভাবে কাজ করা হবে। নদী তীরের সীমানা চিহ্নিত করা হয়েছে। নদীর জায়গা নদীকে ফিরিয়ে দিতে চাই।

বিআইডব্লিউটির ভাসমান ডকটি ১৯৬৭ সালে জার্মানীতে নির্মাণ করা হয় এবং ১৯৬৮ সালে  দেশে নিয়ে আসা হয়। ভাসমান ডকটিতে একটি ৫ টন ক্ষমতা সম্পন্ন ক্রেন, দুটি ১৫০ কেভিএ জেনারেটর, ৪টি ক্যাপষ্টান রয়েছে। জলযান ডকিং এর পর মেরামত কাজ করার জন্য ১৩টি ওয়েল্ডিং রেগুলেটর রয়েছে। ডকটিতে যে কোন জলযানের আন্ডার ও ওয়াটার অংশ এবং প্রপালশন ইউনিটসহ যেকোন অংশের মেরামত কাজ করা খুবই সুবিধাজনক।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

ট্যাগস :

নদীর জায়গা কেউ অবৈধভাবে দখল করতে পারবেনা: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০১:৫৯:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২০

৯ ডিসেম্বর ২০২০, আজকের মেঘনা. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, নদীর জায়গা দখল করে উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালনা সরকার পছন্দ করেনা। নদীর জায়গা কেউ অবৈধভাবে দখল করতে পারবেনা। নদী তীরের জায়গা দখলরোধে সরকার সঠিক পথে এগুচ্ছে।  এসব স্থানের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে বিআইডব্লিউটিএ’র কার্যক্রমে হাইকোর্টে এবং দেশবাসী সন্তুষ্ট।

মঙ্গলবার (৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর শ্যামপুরে বিআইডব্লিউটিএর ভাসমান ডক পরিদর্শনকালে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক উপস্থিত ছিলেন।

তিনি বলেন, কভিড-১৯ মহামারীর কারণে উচ্ছেদ কার্যক্রম ধীরগতিতে চললেও বর্তমানে কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ধারাবাহিকভাবে কাজ করা হবে। নদী তীরের সীমানা চিহ্নিত করা হয়েছে। নদীর জায়গা নদীকে ফিরিয়ে দিতে চাই।

বিআইডব্লিউটির ভাসমান ডকটি ১৯৬৭ সালে জার্মানীতে নির্মাণ করা হয় এবং ১৯৬৮ সালে  দেশে নিয়ে আসা হয়। ভাসমান ডকটিতে একটি ৫ টন ক্ষমতা সম্পন্ন ক্রেন, দুটি ১৫০ কেভিএ জেনারেটর, ৪টি ক্যাপষ্টান রয়েছে। জলযান ডকিং এর পর মেরামত কাজ করার জন্য ১৩টি ওয়েল্ডিং রেগুলেটর রয়েছে। ডকটিতে যে কোন জলযানের আন্ডার ও ওয়াটার অংশ এবং প্রপালশন ইউনিটসহ যেকোন অংশের মেরামত কাজ করা খুবই সুবিধাজনক।