ঢাকা ১০:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্ত্রীকে ফিরে না পেয়ে আদালতের সামনে যুবকের আত্মহত্যা

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৭:৪০:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২০ ১৫৭ বার পড়া হয়েছে

১৪ ডিসেম্বর ২০২০, আজকের মেঘনা. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

হবিগঞ্জে আদালতের নির্দেশে স্ত্রী তার মায়ের কাছে ফিরে যাওয়ায় আদালতের সামনে স্বামী আত্মহত্যা করেছেন।

সোমবার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে জেলা নির্বাহী আদালতের সামনে নিজের পেটে ছুরিকাঘাত করে হাফিজ মিয়া (৩২) আত্মহত্যা করেন। তিনি সদর উপজেলার সুলতান মামদপুর গ্রামের নূর মিয়ার ছেলে। এ তথ্য নিশ্চিত করেন আদালত পরিদর্শক মো. আল-আমিন।

আদালত পরিদর্শক মো. আল-আমিন বলেন, স্ত্রীর সঙ্গে হাফিজের সম্পর্ক ভালো যাচ্ছিলো না। তাই তারা দুইজন আলাদা বসবাস করছিলেন। সম্প্রতি হাফিজ স্ত্রীকে ফিরে পেতে হবিগঞ্জ নির্বাহী আদালতে মামলা করেন। সোমবার বিচারক হাফিজের স্ত্রীর ইচ্ছায় তাকে তার মায়ের সঙ্গে যাওয়ার আদেশ দেন। কিছুক্ষণ পর হাফিজ বাইরে এসে আদালত ভবনের সামনে নিজের বুকে ছুরিকাঘাত করেন।

মো. আল-আমিন বলেন, সেখানে উপস্থিত মানুষ তাকে উদ্ধার করে হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। সিলেট নেওয়ার পথে হাফিজের মৃত্যু হয়।

সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. মিঠুন রায় বলেন, হাফিজের বুকে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন ছিল। সদর হাসপাতালে তার প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

ট্যাগস :

স্ত্রীকে ফিরে না পেয়ে আদালতের সামনে যুবকের আত্মহত্যা

আপডেট সময় : ০৭:৪০:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২০

১৪ ডিসেম্বর ২০২০, আজকের মেঘনা. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

হবিগঞ্জে আদালতের নির্দেশে স্ত্রী তার মায়ের কাছে ফিরে যাওয়ায় আদালতের সামনে স্বামী আত্মহত্যা করেছেন।

সোমবার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে জেলা নির্বাহী আদালতের সামনে নিজের পেটে ছুরিকাঘাত করে হাফিজ মিয়া (৩২) আত্মহত্যা করেন। তিনি সদর উপজেলার সুলতান মামদপুর গ্রামের নূর মিয়ার ছেলে। এ তথ্য নিশ্চিত করেন আদালত পরিদর্শক মো. আল-আমিন।

আদালত পরিদর্শক মো. আল-আমিন বলেন, স্ত্রীর সঙ্গে হাফিজের সম্পর্ক ভালো যাচ্ছিলো না। তাই তারা দুইজন আলাদা বসবাস করছিলেন। সম্প্রতি হাফিজ স্ত্রীকে ফিরে পেতে হবিগঞ্জ নির্বাহী আদালতে মামলা করেন। সোমবার বিচারক হাফিজের স্ত্রীর ইচ্ছায় তাকে তার মায়ের সঙ্গে যাওয়ার আদেশ দেন। কিছুক্ষণ পর হাফিজ বাইরে এসে আদালত ভবনের সামনে নিজের বুকে ছুরিকাঘাত করেন।

মো. আল-আমিন বলেন, সেখানে উপস্থিত মানুষ তাকে উদ্ধার করে হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। সিলেট নেওয়ার পথে হাফিজের মৃত্যু হয়।

সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. মিঠুন রায় বলেন, হাফিজের বুকে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন ছিল। সদর হাসপাতালে তার প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।