ঢাকা ১২:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩০ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লোকারণ্য শপিংমল

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ১০:০৮:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ মে ২০২১ ১৬৩ বার পড়া হয়েছে

১মে,২০২১,আজকের মেঘনা ডটকম, ডেস্ক রিপোর্ট :ডেস্ক: করোনা সংক্রমণ রোধে ঘোষিত লকডাউনের কারণে বেশ কিছুদিন রাজধানীর শপিংমলগুলো বন্ধ ছিল। কিন্তু ঈদকে সামনে রেখে এবং ব্যবসায়ীদের কথা চিন্তা করে দোকানপাট ও শপিংমলগুলো খুলে দিয়েছে সরকার। তবে শপিংমল খুলে দেয়ার দিন থেকেই শপিংমলগুলোতে মানুষের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। সেখানে কেউ সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। তারা করোনা ভীতি উপেক্ষা করেই কেনাকাটায় মহাব্যস্ত রয়েছেন।

শনিবার সকাল থেকেই মার্কেটগুলোতে গত কয়েকদিনের তুলনায় বেশি মানুষের আনাগোনা দেখা গেছে। আর বেশিরভাগ মার্কেটে স্বাস্থ্যবিধির নির্দেশনাগুলো মানার ক্ষেত্রে অধিকাংশই উদাসীন ছিলেন।

লকডাউনের চলমান বিধিনিষেধের মধ্যে রাত ৮ টা পর্যন্ত দোকানপাট-শপিংমল খোলা থাকছে। ২৫ এপ্রিল থেকে দোকানপাট খুলে দেয়ার পর মার্কেটগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় কম থাকলেও শনিবার ক্রেতাদের সংখ্যা বেড়েছে।

আজ বসুন্ধরা সিটি শপিংমল, নিউমার্কেট এবং ফার্মগেটে কম-বেশি ক্রেতাদের ভিড় রয়েছে। আর অনেকেই এই ভিড়ে স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। এখনও জীবাণুনাশক টানেল বেশিরভাগ মার্কেটে নেই, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, হাত ধোয়ার ব্যবস্থা ও মাস্ক পরিধানে তদারকি করার কোনো ব্যবস্থা নেই।

সরেজমিনে দেখা গেছে, ফার্মগেটের একটি মার্কেটের ভেতরে নিচতলায় ক্রেতাদের চাপ বেশি। একজন থেকে আরেকজনের নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে না। দোকানগুলোতেও কোনো ধরনের ব্যারিকেড কিংবা পদচিহ্ন দিয়ে দূরত্ব নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করা হয়নি।

এদিকে বসুন্ধরা সিটি শপিংমলে প্রবেশ করার জন্য মানুষদের সারি-সারিভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে। এসময় ক্রেতাদের গায়ের সঙ্গে গা ঘেঁষে চলাচল ও দাঁড়িয়ে থাকতেও দেখা গেছে

এসময় গণমাধ্যমের একজন কর্মী ছবি তুলতে গেলে ক্রেতারা তার সঙ্গে কথা কাটাকাটি করেন। গণমাধ্যমের কর্মী গা ঘেঁষে না দাঁড়ানোর পরামর্শ দিলে ক্রেতারা উনাকে বলেন, নিয়ম করতে এসেছেন। অপেক্ষা করেন, দাঁড়ান। জাবাবে ওই সংবাদ কর্মী বলেন, খারাপ ব্যবহার করবেন না।করোনা সংক্রমণ রোধে ঘোষিত লকডাউনের কারণে বেশ কিছুদিন রাজধানীর শপিংমলগুলো বন্ধ ছিল। কিন্তু ঈদকে সামনে রেখে এবং ব্যবসায়ীদের কথা চিন্তা করে দোকানপাট ও শপিংমলগুলো খুলে দিয়েছে সরকার। তবে শপিংমল খুলে দেয়ার দিন থেকেই শপিংমলগুলোতে মানুষের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। সেখানে কেউ সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। তারা করোনা ভীতি উপেক্ষা করেই কেনাকাটায় মহাব্যস্ত রয়েছেন।

শনিবার সকাল থেকেই মার্কেটগুলোতে গত কয়েকদিনের তুলনায় বেশি মানুষের আনাগোনা দেখা গেছে। আর বেশিরভাগ মার্কেটে স্বাস্থ্যবিধির নির্দেশনাগুলো মানার ক্ষেত্রে অধিকাংশই উদাসীন ছিলেন।

লকডাউনের চলমান বিধিনিষেধের মধ্যে রাত ৮ টা পর্যন্ত দোকানপাট-শপিংমল খোলা থাকছে। ২৫ এপ্রিল থেকে দোকানপাট খুলে দেয়ার পর মার্কেটগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় কম থাকলেও শনিবার ক্রেতাদের সংখ্যা বেড়েছে।

আজ বসুন্ধরা সিটি শপিংমল, নিউমার্কেট এবং ফার্মগেটে কম-বেশি ক্রেতাদের ভিড় রয়েছে। আর অনেকেই এই ভিড়ে স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। এখনও জীবাণুনাশক টানেল বেশিরভাগ মার্কেটে নেই, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, হাত ধোয়ার ব্যবস্থা ও মাস্ক পরিধানে তদারকি করার কোনো ব্যবস্থা নেই।

সরেজমিনে দেখা গেছে, ফার্মগেটের একটি মার্কেটের ভেতরে নিচতলায় ক্রেতাদের চাপ বেশি। একজন থেকে আরেকজনের নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে না। দোকানগুলোতেও কোনো ধরনের ব্যারিকেড কিংবা পদচিহ্ন দিয়ে দূরত্ব নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করা হয়নি।

এদিকে বসুন্ধরা সিটি শপিংমলে প্রবেশ করার জন্য মানুষদের সারি-সারিভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে। এসময় ক্রেতাদের গায়ের সঙ্গে গা ঘেঁষে চলাচল ও দাঁড়িয়ে থাকতেও দেখা গেছে।

এসময় গণমাধ্যমের একজন কর্মী ছবি তুলতে গেলে ক্রেতারা তার সঙ্গে কথা কাটাকাটি করেন। গণমাধ্যমের কর্মী গা ঘেঁষে না দাঁড়ানোর পরামর্শ দিলে ক্রেতারা উনাকে বলেন, নিয়ম করতে এসেছেন। অপেক্ষা করেন, দাঁড়ান। জাবাবে ওই সংবাদ কর্মী বলেন, খারাপ ব্যবহার করবেন না।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

ট্যাগস :

লোকারণ্য শপিংমল

আপডেট সময় : ১০:০৮:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ মে ২০২১

১মে,২০২১,আজকের মেঘনা ডটকম, ডেস্ক রিপোর্ট :ডেস্ক: করোনা সংক্রমণ রোধে ঘোষিত লকডাউনের কারণে বেশ কিছুদিন রাজধানীর শপিংমলগুলো বন্ধ ছিল। কিন্তু ঈদকে সামনে রেখে এবং ব্যবসায়ীদের কথা চিন্তা করে দোকানপাট ও শপিংমলগুলো খুলে দিয়েছে সরকার। তবে শপিংমল খুলে দেয়ার দিন থেকেই শপিংমলগুলোতে মানুষের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। সেখানে কেউ সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। তারা করোনা ভীতি উপেক্ষা করেই কেনাকাটায় মহাব্যস্ত রয়েছেন।

শনিবার সকাল থেকেই মার্কেটগুলোতে গত কয়েকদিনের তুলনায় বেশি মানুষের আনাগোনা দেখা গেছে। আর বেশিরভাগ মার্কেটে স্বাস্থ্যবিধির নির্দেশনাগুলো মানার ক্ষেত্রে অধিকাংশই উদাসীন ছিলেন।

লকডাউনের চলমান বিধিনিষেধের মধ্যে রাত ৮ টা পর্যন্ত দোকানপাট-শপিংমল খোলা থাকছে। ২৫ এপ্রিল থেকে দোকানপাট খুলে দেয়ার পর মার্কেটগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় কম থাকলেও শনিবার ক্রেতাদের সংখ্যা বেড়েছে।

আজ বসুন্ধরা সিটি শপিংমল, নিউমার্কেট এবং ফার্মগেটে কম-বেশি ক্রেতাদের ভিড় রয়েছে। আর অনেকেই এই ভিড়ে স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। এখনও জীবাণুনাশক টানেল বেশিরভাগ মার্কেটে নেই, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, হাত ধোয়ার ব্যবস্থা ও মাস্ক পরিধানে তদারকি করার কোনো ব্যবস্থা নেই।

সরেজমিনে দেখা গেছে, ফার্মগেটের একটি মার্কেটের ভেতরে নিচতলায় ক্রেতাদের চাপ বেশি। একজন থেকে আরেকজনের নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে না। দোকানগুলোতেও কোনো ধরনের ব্যারিকেড কিংবা পদচিহ্ন দিয়ে দূরত্ব নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করা হয়নি।

এদিকে বসুন্ধরা সিটি শপিংমলে প্রবেশ করার জন্য মানুষদের সারি-সারিভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে। এসময় ক্রেতাদের গায়ের সঙ্গে গা ঘেঁষে চলাচল ও দাঁড়িয়ে থাকতেও দেখা গেছে

এসময় গণমাধ্যমের একজন কর্মী ছবি তুলতে গেলে ক্রেতারা তার সঙ্গে কথা কাটাকাটি করেন। গণমাধ্যমের কর্মী গা ঘেঁষে না দাঁড়ানোর পরামর্শ দিলে ক্রেতারা উনাকে বলেন, নিয়ম করতে এসেছেন। অপেক্ষা করেন, দাঁড়ান। জাবাবে ওই সংবাদ কর্মী বলেন, খারাপ ব্যবহার করবেন না।করোনা সংক্রমণ রোধে ঘোষিত লকডাউনের কারণে বেশ কিছুদিন রাজধানীর শপিংমলগুলো বন্ধ ছিল। কিন্তু ঈদকে সামনে রেখে এবং ব্যবসায়ীদের কথা চিন্তা করে দোকানপাট ও শপিংমলগুলো খুলে দিয়েছে সরকার। তবে শপিংমল খুলে দেয়ার দিন থেকেই শপিংমলগুলোতে মানুষের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। সেখানে কেউ সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। তারা করোনা ভীতি উপেক্ষা করেই কেনাকাটায় মহাব্যস্ত রয়েছেন।

শনিবার সকাল থেকেই মার্কেটগুলোতে গত কয়েকদিনের তুলনায় বেশি মানুষের আনাগোনা দেখা গেছে। আর বেশিরভাগ মার্কেটে স্বাস্থ্যবিধির নির্দেশনাগুলো মানার ক্ষেত্রে অধিকাংশই উদাসীন ছিলেন।

লকডাউনের চলমান বিধিনিষেধের মধ্যে রাত ৮ টা পর্যন্ত দোকানপাট-শপিংমল খোলা থাকছে। ২৫ এপ্রিল থেকে দোকানপাট খুলে দেয়ার পর মার্কেটগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় কম থাকলেও শনিবার ক্রেতাদের সংখ্যা বেড়েছে।

আজ বসুন্ধরা সিটি শপিংমল, নিউমার্কেট এবং ফার্মগেটে কম-বেশি ক্রেতাদের ভিড় রয়েছে। আর অনেকেই এই ভিড়ে স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। এখনও জীবাণুনাশক টানেল বেশিরভাগ মার্কেটে নেই, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, হাত ধোয়ার ব্যবস্থা ও মাস্ক পরিধানে তদারকি করার কোনো ব্যবস্থা নেই।

সরেজমিনে দেখা গেছে, ফার্মগেটের একটি মার্কেটের ভেতরে নিচতলায় ক্রেতাদের চাপ বেশি। একজন থেকে আরেকজনের নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে না। দোকানগুলোতেও কোনো ধরনের ব্যারিকেড কিংবা পদচিহ্ন দিয়ে দূরত্ব নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করা হয়নি।

এদিকে বসুন্ধরা সিটি শপিংমলে প্রবেশ করার জন্য মানুষদের সারি-সারিভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে। এসময় ক্রেতাদের গায়ের সঙ্গে গা ঘেঁষে চলাচল ও দাঁড়িয়ে থাকতেও দেখা গেছে।

এসময় গণমাধ্যমের একজন কর্মী ছবি তুলতে গেলে ক্রেতারা তার সঙ্গে কথা কাটাকাটি করেন। গণমাধ্যমের কর্মী গা ঘেঁষে না দাঁড়ানোর পরামর্শ দিলে ক্রেতারা উনাকে বলেন, নিয়ম করতে এসেছেন। অপেক্ষা করেন, দাঁড়ান। জাবাবে ওই সংবাদ কর্মী বলেন, খারাপ ব্যবহার করবেন না।