ঢাকা ০৪:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হোমনায় দেলোয়ার মমিনের ৮ লাখ টাকা উপহার

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৭:৫০:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মে ২০২১ ২৪১ বার পড়া হয়েছে

৯ মে ২০২১,আজকের মেঘনা ডটকম,
সৈয়দ আনোয়ার,হোমনা কুমিল্লা প্রতিনিধি।।
হোমনায় করোনা মহামারী দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় আমেরিকা প্রবাসী মো.দেলোয়ার হোসেন মমিন এর নগদ ৮ লাখ টাকার অর্থ সহায়তা পেলেন, চান্দেরচর ইউনিয়নের ৭৫০ টি পরিবার,অসুস্থ রোগী,মসজিদ নির্র্মাণ ও সামাজিক সংগঠন।

কুমিল্লার হোমনায় মহামারী করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় ঈদের উপহার হিসাবে আমেরিকা প্রবাসী মো. দেলোয়ার হোসেন মমিন চান্দেরচর ইউনিয়নের ৭৫০ টি পরিবারে ৫০০ টাকা করে,বিভিন্ন মসজিদের উন্নয়ন কাজের জন্য একলাখ করে,অসুস্থ্য ৪ জনকে চিকিৎসার জন্য নগদ সহায়তা সহ সামাজিক সংগঠন হাঁড়ির খোঁজে বাড়ির উদ্যোগে এতিম শিশুদের চক্ষু পরিক্ষা ও চিকিৎসা কার্যক্রম তহবিলে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করা হয়।

চলতি মাসের এক তারিখ থেকে স্বাস্থবিধি মেনে উপজেলার চান্দেরচর ইউনিয়নের ৭৫০ টি পরিবারে মধ্যে বাড়ি বাড়ি গিয়ে এই উপহার তুলে দেন মো.দেলোয়ার হোসেন মমিন এর ভাই সমাজ সেবক মোঃ হারুন মিয়া মমিন। এ সময় তিনি সমাজের বিত্তবানদের হতদরিদ্র মানুষ গুলোর পাশে দাঁড়ানোর আহব্বান জানান।

উপহার হিসাবে নগদ অর্থ সহায়তা কার্যক্রমে সার্বিক সহায়তা করেন চান্দেরচর ইউনিয়ন যুবলীগের সিনিয়র সহসভাপতি মোঃ ফারুক মিয়া মমিন,মোঃ আরিয়ান মমিন। এছাড়াও আওয়ামীলীগ,যুবলীগ,ছাত্রলীগ সহ আওয়ামীলীগের বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ,সুশিল সমাজের প্রতিনিধি ছাত্র যুবকরা উপস্থিত ছিলেন।

নগদ অর্থ সহায়তা প্রদানকালে মোঃ ফারুক মিয়া মমিন বলেন,আমাদের চারপাশের মানুষ গুলো আমাদের আপনজন,তাদের সুখ দুঃখের সমান সমান ভাগিদার আমরা সবাই। আমার কাকা দেলোয়ার হোসেন মমিন এর অর্থায়নে এলাকার অভাবগ্রস্থ মানুষ, মসজিদ, মাদ্রাসা,স্কুল,কলেজে সহযোগিতা করে যাচ্ছি। কিন্তু মহামারী করোনা বদলে দিয়েছে দৃশ্যপট শ্রমজীবি মানুষ গুলো প্রায় কর্মহীন তাই করোনার শুরু থেকে শ্রমজীবি কর্মহীন মানুষ গুলোর খোঁজ খবর রাখছি এবং নিয়মিত আমাদের সাধ্যমত সহায়তা করে যাচ্ছি। অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসার সহায়তা থাকছে সবসময়। এর পর আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে মেধাবী ছাত্রদের নিয়ে।

এসময় তিনি আরো বলেন আমরা সবাই যদি যার যার যায়গা থেকে সাধ্য মত সহযোগিতা অব্যহত রাখি তবে এই দূর্যোগ মোকাবেলায় আমরা সফল হবো ইনশাহল্লাহ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

ট্যাগস :

হোমনায় দেলোয়ার মমিনের ৮ লাখ টাকা উপহার

আপডেট সময় : ০৭:৫০:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মে ২০২১

৯ মে ২০২১,আজকের মেঘনা ডটকম,
সৈয়দ আনোয়ার,হোমনা কুমিল্লা প্রতিনিধি।।
হোমনায় করোনা মহামারী দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় আমেরিকা প্রবাসী মো.দেলোয়ার হোসেন মমিন এর নগদ ৮ লাখ টাকার অর্থ সহায়তা পেলেন, চান্দেরচর ইউনিয়নের ৭৫০ টি পরিবার,অসুস্থ রোগী,মসজিদ নির্র্মাণ ও সামাজিক সংগঠন।

কুমিল্লার হোমনায় মহামারী করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় ঈদের উপহার হিসাবে আমেরিকা প্রবাসী মো. দেলোয়ার হোসেন মমিন চান্দেরচর ইউনিয়নের ৭৫০ টি পরিবারে ৫০০ টাকা করে,বিভিন্ন মসজিদের উন্নয়ন কাজের জন্য একলাখ করে,অসুস্থ্য ৪ জনকে চিকিৎসার জন্য নগদ সহায়তা সহ সামাজিক সংগঠন হাঁড়ির খোঁজে বাড়ির উদ্যোগে এতিম শিশুদের চক্ষু পরিক্ষা ও চিকিৎসা কার্যক্রম তহবিলে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করা হয়।

চলতি মাসের এক তারিখ থেকে স্বাস্থবিধি মেনে উপজেলার চান্দেরচর ইউনিয়নের ৭৫০ টি পরিবারে মধ্যে বাড়ি বাড়ি গিয়ে এই উপহার তুলে দেন মো.দেলোয়ার হোসেন মমিন এর ভাই সমাজ সেবক মোঃ হারুন মিয়া মমিন। এ সময় তিনি সমাজের বিত্তবানদের হতদরিদ্র মানুষ গুলোর পাশে দাঁড়ানোর আহব্বান জানান।

উপহার হিসাবে নগদ অর্থ সহায়তা কার্যক্রমে সার্বিক সহায়তা করেন চান্দেরচর ইউনিয়ন যুবলীগের সিনিয়র সহসভাপতি মোঃ ফারুক মিয়া মমিন,মোঃ আরিয়ান মমিন। এছাড়াও আওয়ামীলীগ,যুবলীগ,ছাত্রলীগ সহ আওয়ামীলীগের বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ,সুশিল সমাজের প্রতিনিধি ছাত্র যুবকরা উপস্থিত ছিলেন।

নগদ অর্থ সহায়তা প্রদানকালে মোঃ ফারুক মিয়া মমিন বলেন,আমাদের চারপাশের মানুষ গুলো আমাদের আপনজন,তাদের সুখ দুঃখের সমান সমান ভাগিদার আমরা সবাই। আমার কাকা দেলোয়ার হোসেন মমিন এর অর্থায়নে এলাকার অভাবগ্রস্থ মানুষ, মসজিদ, মাদ্রাসা,স্কুল,কলেজে সহযোগিতা করে যাচ্ছি। কিন্তু মহামারী করোনা বদলে দিয়েছে দৃশ্যপট শ্রমজীবি মানুষ গুলো প্রায় কর্মহীন তাই করোনার শুরু থেকে শ্রমজীবি কর্মহীন মানুষ গুলোর খোঁজ খবর রাখছি এবং নিয়মিত আমাদের সাধ্যমত সহায়তা করে যাচ্ছি। অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসার সহায়তা থাকছে সবসময়। এর পর আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে মেধাবী ছাত্রদের নিয়ে।

এসময় তিনি আরো বলেন আমরা সবাই যদি যার যার যায়গা থেকে সাধ্য মত সহযোগিতা অব্যহত রাখি তবে এই দূর্যোগ মোকাবেলায় আমরা সফল হবো ইনশাহল্লাহ।