ঢাকা ০৬:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কেন এতো মার্কিন সেনা আফগানিস্তানে থাকবে?

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৭:৩৭:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুন ২০২১ ১৯৪ বার পড়া হয়েছে

২৬ জুন ২০২১, আজকের মেঘনা. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তান থেকে প্রত্যাহারের পরও অন্তত সাড়ে ছয়শ মার্কিন সেনা থেকে যাবে। বার্তা সংস্থা এপি শুক্রবার (২৬ জুন) এ তথ্য জানিয়েছে।

মার্কিন কর্মকর্তারা এপি-কে বলেছেন, চলতি গ্রীষ্মের শেষ নাগাদ আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার সম্পন্ন হবে কিন্তু আফগানিস্তানে মার্কিন দূতাবাসের নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য সাড়ে ছয়শ সেনা মোতায়েন থাকবে। এছাড়া, আরো ৫০০ সেনা কাবুল বিমানবন্দরে থাকবে। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার শেষ হবে।

কিছুদিন আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ঘোষণা করেছিলেন যে, আগামী ১১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার সম্পন্ন হবে। কিন্তু মার্কিন প্রশাসন তার অনেক আগেই এখন সেনা প্রত্যাহার শেষ করতে যাচ্ছে।

মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের পর কাবুল বিমানবন্দরে তুর্কি সেনারা নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্ব পালন করবে। সম্ভবত ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সেখানে তুর্কি সেনাদের সহযোগিতা করবে মার্কিন সেনারা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

ট্যাগস :

কেন এতো মার্কিন সেনা আফগানিস্তানে থাকবে?

আপডেট সময় : ০৭:৩৭:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুন ২০২১

২৬ জুন ২০২১, আজকের মেঘনা. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তান থেকে প্রত্যাহারের পরও অন্তত সাড়ে ছয়শ মার্কিন সেনা থেকে যাবে। বার্তা সংস্থা এপি শুক্রবার (২৬ জুন) এ তথ্য জানিয়েছে।

মার্কিন কর্মকর্তারা এপি-কে বলেছেন, চলতি গ্রীষ্মের শেষ নাগাদ আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার সম্পন্ন হবে কিন্তু আফগানিস্তানে মার্কিন দূতাবাসের নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য সাড়ে ছয়শ সেনা মোতায়েন থাকবে। এছাড়া, আরো ৫০০ সেনা কাবুল বিমানবন্দরে থাকবে। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার শেষ হবে।

কিছুদিন আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ঘোষণা করেছিলেন যে, আগামী ১১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার সম্পন্ন হবে। কিন্তু মার্কিন প্রশাসন তার অনেক আগেই এখন সেনা প্রত্যাহার শেষ করতে যাচ্ছে।

মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের পর কাবুল বিমানবন্দরে তুর্কি সেনারা নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্ব পালন করবে। সম্ভবত ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সেখানে তুর্কি সেনাদের সহযোগিতা করবে মার্কিন সেনারা।