ঢাকা ০৭:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পুঁজিবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৭:০০:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুন ২০২১ ১৯৮ বার পড়া হয়েছে

২৯ জুন ২০২১, আজকের মেঘনা. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

উচ্চ হারে কর আরোপ করে আরো একবছর কালো টাকা সাদা করার বিশেষ সুযোগ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে যারা নতুন বিনিয়োগ করবেন তাদের ১০ শতাংশ কর দিয়ে অপ্রদর্শিত আয় সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৯ জুন) দুপুরে জাতীয় সংসদ অধিবেশনে উপস্থিত সংসদ সদস্যদের কণ্ঠভোটে ২০২১-২০২২ অর্থবছরে পুঁজিবাজারে কালো টাকা সাদা করার বিশেষ সুযোগ রেখে অর্থবিল-২০২১ পাস করা হয়েছে।

চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল ১০ শতাংশ হারে কর দেওয়ার শর্তে। এই টাকা বিনিয়োগে বাধ্যবাধকতা ছিল শেয়ার মার্কেট, ব্যাংক আমানত, সঞ্চয়পত্র, জমি, ফ্লাটসহ নির্ধারিত কিছু খাতে। এভাবে সাদা করা টাকা কীভাবে আয় করা হয়েছে সে প্রশ্ন করতে পারবে না সরকারের কোনো সংস্থা।

মাত্র ১০ শতাংশ কর দিয়ে কালো টাকা সাদা করার এই সুযোগ দেওয়া হলেও প্রদর্শিত আয়ে করদাতারা সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ পর্যন্ত কর দিয়ে থাকেন। এ নিয়ে গত প্রায় এক মাসে অনেক সমালোচনা চলেছে সংসদের ভেতরে ও বাইরে। কালো টাকা সাদা করার এই সুযোগ আগামী বছরের জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করেছেন অর্থমন্ত্রী।

তবে নতুন শর্ত অনুযায়ী, শেয়ার মার্কেট, ব্যাংক ও সঞ্চয়পত্র এবং হাতের নগদ টাকা সাদা করলে ২৫ শতাংশ কর দিতে হবে। এর সঙ্গে মোট করের ওপর পাঁচ শতাংশ পেনাল্টি দিতে হবে। তবে, কেউ যদি শিল্প-কারখানায় বিনিয়োগ করেন তাহলে তিনি ১০ শতাংশ কর দিয়ে এই সুযোগ নিতে পারবেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

ট্যাগস :

পুঁজিবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ

আপডেট সময় : ০৭:০০:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুন ২০২১

২৯ জুন ২০২১, আজকের মেঘনা. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

উচ্চ হারে কর আরোপ করে আরো একবছর কালো টাকা সাদা করার বিশেষ সুযোগ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে যারা নতুন বিনিয়োগ করবেন তাদের ১০ শতাংশ কর দিয়ে অপ্রদর্শিত আয় সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৯ জুন) দুপুরে জাতীয় সংসদ অধিবেশনে উপস্থিত সংসদ সদস্যদের কণ্ঠভোটে ২০২১-২০২২ অর্থবছরে পুঁজিবাজারে কালো টাকা সাদা করার বিশেষ সুযোগ রেখে অর্থবিল-২০২১ পাস করা হয়েছে।

চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল ১০ শতাংশ হারে কর দেওয়ার শর্তে। এই টাকা বিনিয়োগে বাধ্যবাধকতা ছিল শেয়ার মার্কেট, ব্যাংক আমানত, সঞ্চয়পত্র, জমি, ফ্লাটসহ নির্ধারিত কিছু খাতে। এভাবে সাদা করা টাকা কীভাবে আয় করা হয়েছে সে প্রশ্ন করতে পারবে না সরকারের কোনো সংস্থা।

মাত্র ১০ শতাংশ কর দিয়ে কালো টাকা সাদা করার এই সুযোগ দেওয়া হলেও প্রদর্শিত আয়ে করদাতারা সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ পর্যন্ত কর দিয়ে থাকেন। এ নিয়ে গত প্রায় এক মাসে অনেক সমালোচনা চলেছে সংসদের ভেতরে ও বাইরে। কালো টাকা সাদা করার এই সুযোগ আগামী বছরের জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করেছেন অর্থমন্ত্রী।

তবে নতুন শর্ত অনুযায়ী, শেয়ার মার্কেট, ব্যাংক ও সঞ্চয়পত্র এবং হাতের নগদ টাকা সাদা করলে ২৫ শতাংশ কর দিতে হবে। এর সঙ্গে মোট করের ওপর পাঁচ শতাংশ পেনাল্টি দিতে হবে। তবে, কেউ যদি শিল্প-কারখানায় বিনিয়োগ করেন তাহলে তিনি ১০ শতাংশ কর দিয়ে এই সুযোগ নিতে পারবেন।