ঢাকা ০৫:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সেপটিক ট্যাংকে কাজ করতে নেমে দুইজনের মৃত্যু

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১০:৪৩:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ জুলাই ২০২১ ১৭৫ বার পড়া হয়েছে

১০ জুলাই ২০২১, আজকের মেঘনা. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় সেপটিক ট্যাংকে কাজ করতে নেমে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরো একজন। তাকে উদ্ধার করে কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

শনিবার (১০ জুলাই) বিকেলে উপজেলার বায়েক ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- কায়েমপুর গ্রামের মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে জহির মিয়া (২০) ও বুগীর গ্রামের মনির হোসেনের ছেলে অনিক (২৭) এবং আহত হয়েছেন জাকির হোসেন নামে একজন।

জানা যায়, উপজেলার বায়েক গ্রামে কামাল মিয়ার বাড়িতে নতুন বাথরুমে সেন্টারিংয়ের বাঁশ খুলতে নামেন জহির। তিনি অনেকক্ষণ ধরে না আসায় কিছুক্ষণ পর অনিক ও জাকির হোসেনও ট্যাংকে নামেন। তিনজনই ফিরে না আসায় বাড়ির লোকজন দেখতে পান তিনজনই অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছেন। পরে ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে তারা এসে তিনজনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লক্সে নিয়ে যায়। তাদের মধ্যে দুইজনকে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে। গুরুতর অবস্থায় জাকিরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আলমগীর ভূইয়া বলেন, খবর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

ট্যাগস :

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সেপটিক ট্যাংকে কাজ করতে নেমে দুইজনের মৃত্যু

আপডেট সময় : ১০:৪৩:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ জুলাই ২০২১

১০ জুলাই ২০২১, আজকের মেঘনা. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় সেপটিক ট্যাংকে কাজ করতে নেমে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরো একজন। তাকে উদ্ধার করে কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

শনিবার (১০ জুলাই) বিকেলে উপজেলার বায়েক ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- কায়েমপুর গ্রামের মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে জহির মিয়া (২০) ও বুগীর গ্রামের মনির হোসেনের ছেলে অনিক (২৭) এবং আহত হয়েছেন জাকির হোসেন নামে একজন।

জানা যায়, উপজেলার বায়েক গ্রামে কামাল মিয়ার বাড়িতে নতুন বাথরুমে সেন্টারিংয়ের বাঁশ খুলতে নামেন জহির। তিনি অনেকক্ষণ ধরে না আসায় কিছুক্ষণ পর অনিক ও জাকির হোসেনও ট্যাংকে নামেন। তিনজনই ফিরে না আসায় বাড়ির লোকজন দেখতে পান তিনজনই অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছেন। পরে ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে তারা এসে তিনজনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লক্সে নিয়ে যায়। তাদের মধ্যে দুইজনকে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে। গুরুতর অবস্থায় জাকিরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আলমগীর ভূইয়া বলেন, খবর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।