ঢাকা ০৩:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে থাইল্যান্ডে কারফিউ জারি

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৮:০৬:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ জুলাই ২০২১ ১৭৬ বার পড়া হয়েছে

১০ জুলাই ২০২১, আজকের মেঘনা. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে অন্যান্য বিধিনিষেধের পাশাপাশি রাত্রিকালীন কারফিউ জারি করেছে থাইল্যান্ড সরকার। রাজধানী ব্যাংককসহ ৯টি প্রদেশে ৭ ঘণ্টার এ কারফিউ জারি করা হয়।

শুক্রবার (৯ জুলাই) দেশটির করোনাভাইরাস টাস্কফোর্সের দীর্ঘ বৈঠক শেষে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। সোমবার থেকে প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে ভোর ৪টা পর্যন্ত এ কারফিউ বলবৎ থাকবে বলে জানানো হয়েছে।

করোনা টাস্কফোর্সের সহকারী মুখপাত্র আপিশামাই শ্রীরঙ্গসন বলেন, সর্বাধিক বিধিনিষেধ আরোপ এলাকায় বসবাসকারী লোকদের অসুবিধার জন্য আমরা ক্ষমাপ্রার্থী, তবে এটি রোগ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হবে, এতে থাইল্যান্ড জয়ী হবে।

ঘোষণায় বলা হয়, সুপারমার্কেট, রেস্তোরাঁ, ব্যাংক, ফার্মেসি এবং ইলেকট্রনিকস দোকান খোলা থাকবে, অন্যান্য দোকান অবশ্যই বন্ধ রাখতে হবে। বাসিন্দাদের ৫ জনের বেশি একত্রে জড়ো হতে নিষেধ করা হয়েছে, অন্যদিকে গণপরিবহন প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে বন্ধ থাকবে।

সারা বিশ্ব যখন করোনা পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছিল তখন থাইল্যান্ডের করোনা পরিস্থিতি ছিল অনেকটা নিয়ন্ত্রণে। রোগীর সংখ্যা খুবই কম ছিল। এমন কি কয়েক মাস ছিল না কোনো করোনা রোগী।

কিন্তু গত এপ্রিলে করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে থাইল্যান্ডে প্রতিদিনই রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে। দেশটিতে এ পর্যন্ত মোট আক্রান্ত হয়েছে ৩ লাখ ২৬ হাজার ৮৩২ জন ও মারা গেছে ২ হাজার ৬২৫ জন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

ট্যাগস :

করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে থাইল্যান্ডে কারফিউ জারি

আপডেট সময় : ০৮:০৬:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ জুলাই ২০২১

১০ জুলাই ২০২১, আজকের মেঘনা. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে অন্যান্য বিধিনিষেধের পাশাপাশি রাত্রিকালীন কারফিউ জারি করেছে থাইল্যান্ড সরকার। রাজধানী ব্যাংককসহ ৯টি প্রদেশে ৭ ঘণ্টার এ কারফিউ জারি করা হয়।

শুক্রবার (৯ জুলাই) দেশটির করোনাভাইরাস টাস্কফোর্সের দীর্ঘ বৈঠক শেষে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। সোমবার থেকে প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে ভোর ৪টা পর্যন্ত এ কারফিউ বলবৎ থাকবে বলে জানানো হয়েছে।

করোনা টাস্কফোর্সের সহকারী মুখপাত্র আপিশামাই শ্রীরঙ্গসন বলেন, সর্বাধিক বিধিনিষেধ আরোপ এলাকায় বসবাসকারী লোকদের অসুবিধার জন্য আমরা ক্ষমাপ্রার্থী, তবে এটি রোগ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হবে, এতে থাইল্যান্ড জয়ী হবে।

ঘোষণায় বলা হয়, সুপারমার্কেট, রেস্তোরাঁ, ব্যাংক, ফার্মেসি এবং ইলেকট্রনিকস দোকান খোলা থাকবে, অন্যান্য দোকান অবশ্যই বন্ধ রাখতে হবে। বাসিন্দাদের ৫ জনের বেশি একত্রে জড়ো হতে নিষেধ করা হয়েছে, অন্যদিকে গণপরিবহন প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে বন্ধ থাকবে।

সারা বিশ্ব যখন করোনা পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছিল তখন থাইল্যান্ডের করোনা পরিস্থিতি ছিল অনেকটা নিয়ন্ত্রণে। রোগীর সংখ্যা খুবই কম ছিল। এমন কি কয়েক মাস ছিল না কোনো করোনা রোগী।

কিন্তু গত এপ্রিলে করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে থাইল্যান্ডে প্রতিদিনই রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে। দেশটিতে এ পর্যন্ত মোট আক্রান্ত হয়েছে ৩ লাখ ২৬ হাজার ৮৩২ জন ও মারা গেছে ২ হাজার ৬২৫ জন।