ঢাকা ০৬:০৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার শুভেচ্ছা দূত তাহসান

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৮:২৯:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ জানুয়ারী ২০২১ ১৭০ বার পড়া হয়েছে

০২ জানুয়ারী ২০২১, আজকের মেঘনা. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) শুভেচ্ছা দূত হয়েছেন দেশের জনপ্রিয় শিল্পী ও অভিনেতা তাহসান খান। বাংলাদেশ থেকে সংস্থাটির প্রথম শুভেচ্ছা দূত হলেন তিনি।

শনিবার (২ জানুয়ারি) ইউএনএইচসিআর-এর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সারা বিশ্বে ইউএনএইচসিআরের ৩২ জন শুভেচ্ছা দূত আছেন। যারা তাদের জনপ্রিয়তা, নিষ্ঠা ও কাজের মাধ্যমে সারা বিশ্বের শরণার্থীদের পরিস্থিতি ও ইউএনএইচসিআরের কাজ সবার সামনে তুলে ধরেন।

২০১৯ সাল থেকে তাহসান শরণার্থীদের কথা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার বিভিন্ন উদ্যোগে ইউএনএইচসিআর-এর সঙ্গে একত্রে কাজ করছেন। তিনি কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করেছেন এবং বিশ্ব শরণার্থী দিবস ও ইউএনএইচসিআর-এর অন্যান্য অনুষ্ঠানের যুক্ত থেকে সহায়তা করেছেন।

এসব কাজের মাধ্যমে তাহসান কক্সবাজারে শরণার্থীদের জন্য মানবিক কার্যক্রম সামনাসামনি দেখেছেন, কথা বলেছেন শরণার্থীদের সঙ্গে, আর বাস্তুচ্যুতির মূল কারণগুলো সম্পর্কে আরও ভালোভাবে জানতে পেরেছেন বলা বিজ্ঞপ্তিতে বলা জানানো হয়।

এ প্রসঙ্গে তাহসান বলেন, জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে আমি সম্মানিত ও গর্বিত। ইউএনএইচসিআর সারা বিশ্বের শরণার্থী ও বাস্তুচ্যুতদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে, জীবন-রক্ষাকারী সহায়তা দেয়, আর সংকট সমাধানের উদ্দেশ্যে কাজ করে। পৃথিবীর এক শতাংশেরও বেশি মানুষ (প্রতি ৯৭ জনে ১ জন) আজ সংঘাত ও নির্যাতনের কারণে বাস্তুচ্যুত। ভাগ্যবান ৯৯ শতাংশ মানুষের একজন হিসেবে শরণার্থীদের হয়ে কথা বলা আমার মানবিক দায়িত্ব।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

ট্যাগস :

জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার শুভেচ্ছা দূত তাহসান

আপডেট সময় : ০৮:২৯:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ জানুয়ারী ২০২১

০২ জানুয়ারী ২০২১, আজকের মেঘনা. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) শুভেচ্ছা দূত হয়েছেন দেশের জনপ্রিয় শিল্পী ও অভিনেতা তাহসান খান। বাংলাদেশ থেকে সংস্থাটির প্রথম শুভেচ্ছা দূত হলেন তিনি।

শনিবার (২ জানুয়ারি) ইউএনএইচসিআর-এর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সারা বিশ্বে ইউএনএইচসিআরের ৩২ জন শুভেচ্ছা দূত আছেন। যারা তাদের জনপ্রিয়তা, নিষ্ঠা ও কাজের মাধ্যমে সারা বিশ্বের শরণার্থীদের পরিস্থিতি ও ইউএনএইচসিআরের কাজ সবার সামনে তুলে ধরেন।

২০১৯ সাল থেকে তাহসান শরণার্থীদের কথা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার বিভিন্ন উদ্যোগে ইউএনএইচসিআর-এর সঙ্গে একত্রে কাজ করছেন। তিনি কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করেছেন এবং বিশ্ব শরণার্থী দিবস ও ইউএনএইচসিআর-এর অন্যান্য অনুষ্ঠানের যুক্ত থেকে সহায়তা করেছেন।

এসব কাজের মাধ্যমে তাহসান কক্সবাজারে শরণার্থীদের জন্য মানবিক কার্যক্রম সামনাসামনি দেখেছেন, কথা বলেছেন শরণার্থীদের সঙ্গে, আর বাস্তুচ্যুতির মূল কারণগুলো সম্পর্কে আরও ভালোভাবে জানতে পেরেছেন বলা বিজ্ঞপ্তিতে বলা জানানো হয়।

এ প্রসঙ্গে তাহসান বলেন, জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে আমি সম্মানিত ও গর্বিত। ইউএনএইচসিআর সারা বিশ্বের শরণার্থী ও বাস্তুচ্যুতদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে, জীবন-রক্ষাকারী সহায়তা দেয়, আর সংকট সমাধানের উদ্দেশ্যে কাজ করে। পৃথিবীর এক শতাংশেরও বেশি মানুষ (প্রতি ৯৭ জনে ১ জন) আজ সংঘাত ও নির্যাতনের কারণে বাস্তুচ্যুত। ভাগ্যবান ৯৯ শতাংশ মানুষের একজন হিসেবে শরণার্থীদের হয়ে কথা বলা আমার মানবিক দায়িত্ব।