ঢাকা ০৭:৩৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মেঘনা নদীর সাথে লড়াই, খবর জানেনা প্রশাসন

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৭:১৫:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই ২০২২ ১২৪ বার পড়া হয়েছে

১৪ জুলাই ২০২২ইং আজকের মেঘনা ডটকম, 

মেঘনা প্রতিনিধি 
কুমিল্লার মেঘনা উপজেলায় স্বেচ্ছাশ্রম নিজেদের অর্থায়নে  বাশ, বেড়া, কচুরিপানা, গাছের ডাল পালা দিয়ে খরস্রোতা মেঘনা নদীর ভাঙ্গন রোধে লড়াই  চালাচ্ছেন নলচর বাসী । ভাঙ্গনের খবর জানেনা প্রশাসন।  মেঘনা নদী তীর বর্তী   চালিভাঙ্গা ইউনিয়নের নলচর গ্রাম। নদীর পানি বাড়ার সাথে সাথে স্রোতের গতিবেগ দিন দিন বেড়েই চলছে। সপ্তাহ খানেক যাবত গ্রামে ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। ভাঙ্গন প্রতিরোধে নির্মিত গাইড ওয়ালটি দুদিন আগেই ধসে পড়েছে। স্রোত আর ঢেউয়ের তালে ভেঙ্গে যাওয়ার পথে বসত বাড়ি। গত সোমবার একই গ্রামের যুবক আতাউর রহমান তাঁর আইডি থেকে  ভাঙ্গনের ভিডিও সহ গ্রামবাসী সহ স্বজনদের নিকট অর্থ সহায়তা চেয়ে পোষ্ট করলে দেশ এবং প্রবাস থেকে অর্থ জোগান দেন সে অর্থ দিয়ে গ্রামের যুবকরা বাশ, বেড়া, ক্রয় করে কচুরিপানা দিয়ে খরস্রোতা মেঘনা নদীর ভাঙ্গনের কবল থেকে বাচার জন্য শেষ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এদিকে সপ্তাহ যাবত ভাঙ্গন শুরু হলেও ঘুম ভাঙ্গেনি প্রশাসনের। স্থানীয়দের সাথে কথা বললে আজকের মেঘনাকে জানায় দিন দিন স্রোত বেড়ে চলছে এই বেড়াতে ভাঙ্গন প্রতিরোধ সম্ভব না। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাবেয়া আক্তারের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন ভাঙ্গনের খবর টি এই মাত্র আপনার কাছ থেকে শুনলাম স্থানীয় জনপ্রতিনিধি কেউ জানায়নি এখন যেহেতু জেনেছি স্থানীয় চেয়ারম্যানের মাধ্যমে বিষয়টি দেখভাল করব।উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল্লাহ মিয়া রতন শিকদার বলেন ভাঙ্গন শুরু হয়েছে  নাকি? ভাঙ্গন শুরু হলে আমরা ব্যবস্থা নিব।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

ট্যাগস :

মেঘনা নদীর সাথে লড়াই, খবর জানেনা প্রশাসন

আপডেট সময় : ০৭:১৫:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই ২০২২

১৪ জুলাই ২০২২ইং আজকের মেঘনা ডটকম, 

মেঘনা প্রতিনিধি 
কুমিল্লার মেঘনা উপজেলায় স্বেচ্ছাশ্রম নিজেদের অর্থায়নে  বাশ, বেড়া, কচুরিপানা, গাছের ডাল পালা দিয়ে খরস্রোতা মেঘনা নদীর ভাঙ্গন রোধে লড়াই  চালাচ্ছেন নলচর বাসী । ভাঙ্গনের খবর জানেনা প্রশাসন।  মেঘনা নদী তীর বর্তী   চালিভাঙ্গা ইউনিয়নের নলচর গ্রাম। নদীর পানি বাড়ার সাথে সাথে স্রোতের গতিবেগ দিন দিন বেড়েই চলছে। সপ্তাহ খানেক যাবত গ্রামে ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। ভাঙ্গন প্রতিরোধে নির্মিত গাইড ওয়ালটি দুদিন আগেই ধসে পড়েছে। স্রোত আর ঢেউয়ের তালে ভেঙ্গে যাওয়ার পথে বসত বাড়ি। গত সোমবার একই গ্রামের যুবক আতাউর রহমান তাঁর আইডি থেকে  ভাঙ্গনের ভিডিও সহ গ্রামবাসী সহ স্বজনদের নিকট অর্থ সহায়তা চেয়ে পোষ্ট করলে দেশ এবং প্রবাস থেকে অর্থ জোগান দেন সে অর্থ দিয়ে গ্রামের যুবকরা বাশ, বেড়া, ক্রয় করে কচুরিপানা দিয়ে খরস্রোতা মেঘনা নদীর ভাঙ্গনের কবল থেকে বাচার জন্য শেষ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এদিকে সপ্তাহ যাবত ভাঙ্গন শুরু হলেও ঘুম ভাঙ্গেনি প্রশাসনের। স্থানীয়দের সাথে কথা বললে আজকের মেঘনাকে জানায় দিন দিন স্রোত বেড়ে চলছে এই বেড়াতে ভাঙ্গন প্রতিরোধ সম্ভব না। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাবেয়া আক্তারের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন ভাঙ্গনের খবর টি এই মাত্র আপনার কাছ থেকে শুনলাম স্থানীয় জনপ্রতিনিধি কেউ জানায়নি এখন যেহেতু জেনেছি স্থানীয় চেয়ারম্যানের মাধ্যমে বিষয়টি দেখভাল করব।উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল্লাহ মিয়া রতন শিকদার বলেন ভাঙ্গন শুরু হয়েছে  নাকি? ভাঙ্গন শুরু হলে আমরা ব্যবস্থা নিব।